করোনাভাইরাসের প্রকৃত রহস্য
[করোনাভাইরাস : কোত্থেকে ছড়ালো? সত্যিই কি ছোঁয়াচে? সত্যিই কি কোনো ‘ভাইরাস’? মহামারী প্রতিরোধে করণীয়]
স্থানীয় সংক্রমণ কী বার্তা দেয়?
করোনাভাইরাস যদি প্রচলিত অর্থে ভাইরাসজাতীয় রোগ হতো, তাহলে এমন একটি দু'টি নয়, এমন অসংখ্য ঘটনা কেন ঘটেছে, যেখানে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কারো সাথে কোনো সংস্পর্শ বা যোগসূত্র ছাড়া বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে? করোনাভাইরাস ভাইরাস জাতীয় রোগ হলে এই ঘটনাগুলো কল্পনাও করা যেতো না। কিন্তু বাস্তবে এই ঘটনাগুলো অস্বীকারের কি কোনো উপায় আছে?
স্থানীয় সংক্রমণ বা কম্যুনিটি সংক্রমণ নামক কোনো কিছু করোনাভাইরাসের সাথে সম্পর্কিত হতো না কোনোভাবে।
শুধু এই স্থানীয় সংক্রমণ বা কম্যুনিটি সংক্রমণের দিকে লক্ষ্য করলে একজন ভাইরাসে বিশ্বাসী মানুষের মন থেকে 'করোনাভাইরাস একটি ভাইরাসজাতীয় রোগ', এই বিশ্বাস প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ কমে যাবে। বাকি পঞ্চাশ শতাংশ বিশ্বাস দূর করার জন্য লেখার বাকি অংশটুকু পড়তে হবে। তবে আমার বিশ্বাস, অনেকে বিষয়টা লক্ষ্য করলে এবং বাস্তবতা উপলব্ধি করলে 'প্রায় পঞ্চাশ শতাংশ' নয়, বরং প্রায় শতভাগ আস্থা হারিয়ে ফেলতে পারেন 'করোনাভাইরাস একটি ভাইরাসজাতীয় রোগ' এই বিশ্বাসের প্রতি। কারণ যে রোগ শুধু এক দেশের একজনকে নয়, অনেকগুলো দেশের অসংখ্য মানুষকে কোনো সূত্র ছাড়া ধরে ফেলতে পারে, সে রোগ আর যাই হোক, সংক্রামক, ছোঁয়াচে বা ভাইরাস হতে পারে না।